I have read through the Terms of Service for use of Digital Platforms as provided above by HFCL and I provide my express consent and agree to the Terms of Service for use of Digital Platform.
জীবন খুব অনিশ্চিত, তাই বহু মানুষ অনেক আগে থেকেই নিজেদের টাকাপয়সার বিষয়ে পরিকল্পনা করে রাখেন। ঋণগ্রহীতার কোন দুর্ঘটনা, আঘাত অথবা মৃত্যুর মতো আকস্মিক ও দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি হলে তার জন্য তাদের পরিবারের বিরাট ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু ঋণগ্রহীতার মৃত্যু হলে লোন সম্পর্কে কি ঘটতে পারে? ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব কে নেবে? আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি কিভাবে ইএমআই উশুল করবেন যদি ঋণগ্রহীতাই আর না থাকেন? এই সব সাধারণ প্রশ্নই উঠে আসবে যখন একটি পার্সোনাল লোন নেবার পর ঋণগ্রহীতার মৃত্যু হবার কারণে পরিশোধের বিষয়টি খুব অসুবিধাজনক হয়ে দাঁড়ায়।
পার্সোনাল লোন নেবার পর মেয়াদ চলাকালীন ঋণগ্রহীতার মৃত্যু হলে কি হবে সে সম্পর্কে বিভিন্ন ফিনান্সিয়াল কোম্পানি নিজ নিজ লোন ডকুমেন্টে তাদের নিজস্ব রীতিনীতি নির্দিষ্ট করে রেখেছে। সাধারণ ভাবে, এই সব ঘটনায়, বাকি থাকা লোন ঋণগ্রহীতার পরিবারের আইনানুগ উত্তরাধিকারী পরিশোধ করবেন। যদি, মৃত ঋণগ্রহীতার নামে জীবন বিমা করানো থাকে, তাহলে বিমা কোম্পানি পার্সোনাল লোনের বকেয়া দায় মেটাবে এবং মৃতের পরিবারের উপর কোন বোঝা চাপানো হবে না।
মৃত্যুর কারণ যাই হোক না কেন মৃত ঋণগ্রহীতার পরিবার বা কোন সহ-ঋণগ্রহীতা থাকলে তারাই পার্সোনাল লোন সংক্রান্ত বাকি বকেয়া পরিশোধের জন্য যোগাযোগ করার সঠিক জায়গা। পার্সোনাল লোন পরিশোধ করার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। যদি আইনানুগ উত্তরাধিকারীরা বাকি থাকা ঋণ পরিশোধ না করেন, সেক্ষেত্রে ঋণগ্রহীতা নিজ অধিকার বলে ঋণগ্রহীতার ব্যক্তিগত সম্পদ যেমন, সম্পত্তি বা গাড়ি বাজেয়াপ্ত করতে পারেন এবং সেটি নিলাম করে প্রাপ্ত টাকায় লোনের বকেয়া উশুল করতে পারেন।
যদি ঋণগ্রহীতার কোন আইনানুগ উত্তরাধিকারী না থাকে এবং পার্সোনাল লোনটি একান্ত ভাবে ঋণগ্রহীতার নিজের নামে নেওয়া হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে লোন অ্যাডমিনিস্ট্রেটর দায় মেটাবার ব্যবস্থা করবেন। লোন অ্যাডমিনিস্ট্রেটর নিজের থেকে মেটাবেন তা নয়, তার পরিবর্তে তিনি ঋণগ্রহীতার সম্পত্তি ব্যবহার করে দেনা মেটাবেন।