I have read through the Terms of Service for use of Digital Platforms as provided above by HFCL and I provide my express consent and agree to the Terms of Service for use of Digital Platform.
পার্সোনাল লোন একটি আনসিকিওরড লোন হওয়ায় এই লোনের জন্য কোন কোল্যাটারাল বা সিকিউরিটি রাখার দরকার পড়ে না। বরং ঋণগ্রহীতার CIBIL দেখে তার লোন পাবার যোগ্যতা ও লোন পরিশোধ সম্পর্কে বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করা হয়। দ্য ক্রেডিট ইনফর্মেশন ব্যুরো (ইন্ডিয়া) লিমিটেড, সংক্ষেপে CIBIL হ’ল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া অনুমোদিত ক্রেডিট এজেন্সিগুলির একটি যারা কোন ব্যক্তির ক্রেডিট ইতিহাস পর্যালোচনা ও গণনা করে। CIBIL স্কোর ৭৫০-৯০০ সীমায় থাকলে সেটিকে উপযুক্ত গণ্য করা হয়, যার অর্থ সর্বাধিক ক্রেডিট বা লোন পাবার যোগ্যতা।
কোন ব্যক্তির পার্সোনাল লোনের আবেদনের সাপেক্ষে তার ক্রেডিট স্কোর যাচাই করার জন্য ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনগুলি কিছু নির্ণায়ক মান নির্দিষ্ট করে রেখেছে যার ভিত্তিতে লোনের অনুমোদন দেওয়া হয়। কোন পার্সোনাল লোন অনুমোদন পাবার আগে তার CIBIL স্কোর যাচাই করে নেওয়া হয়। CIBIL স্কোর নিচের দিকে থাকলে পার্সোনাল লোনের অনুমোদন হবার সম্ভাবনাও কমে যায়।
কোন ব্যক্তির CIBIL স্কোর কম থাকা মানে তার লোন পাবার যোগ্যতাও কম। তাই স্বাভাবিক ভাবেই ঋণদাতারা পেমেন্ট নিয়ে গন্ডোগোল হতে পারে এমন কোন ঝুঁকি নেবেন না। যদি কম CIBIL স্কোর থাকার কারণে আপনার লোনের আবেদন খারিজ হয়ে যায়, তাহলে CIBIL স্কোর বাড়াবার জন্য কিছু উপায় রয়েছে। CIBIL স্কোর কম থাকলেও লোন পাওয়া একেবারে অসম্ভব নয়।
কোন মানুষের CIBIL স্কোর তার লোন পাবার যোগ্যতা নির্ধারণ করে। এটি একটি তিন অঙ্কের ইউনিক নম্বর যা ক্রেডিট ইতিহাস ও ক্রেডিট রিপোর্টে পেশ হওয়া তথ্যাদি বিচার করে নির্ধারণ করা হয়। আপনার ক্রেডিট স্কোর ৯০০ সংখ্যার যত কাছাকাছি যাবে, লোন অনুমোদনের সম্ভাবনা ততটাই বাড়বে।
CIBIL স্কোর চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে - পেমেন্ট হিস্ট্রি, লোন এনকোয়ারির সংখ্যা, ক্রেডিট ইউটিলাইজেশন এবং যে সব লোন নেওয়া হয়েছে তাদের ধরণ। আপনি যদি অতীতে ইএমআই নির্দিষ্ট সময়ে জমা না দিয়ে থাকেন, মাঝেমাঝেই লোন সম্পর্কে খোঁজখবর নেন, বেশি করে ক্রেডিট ইউটিলাইজ করে থাকেন এবং সিকিওরড ও আনসিকিওরড লোন মিলিয়ে মিশিয়ে নিয়ে থাকেন তাহলে তার ফলে আপনার আর্থিক বোঝা বেড়ে গেছে।
ঋণদাতারা CIBIL স্কোর দেখে ঋণগ্রহীতার পরিশোধ সক্ষমতা বিবেচনা করেন। যদি CIBIL স্কোর ৩০০ সংখ্যার কাছাকাছি হয় তাহলে সেটা লো ক্রেডিট স্কোর গণ্য করা হবে আর দুর্দান্ত ক্রেডিট স্কোরের ভিত্তিতে লোন পাবার সম্ভাবনাও থাকবে না।
কম ক্রেডিট স্কোর লোন অনুমোদনের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। ক্রেডিট স্কোর কম হলে আপনি সব থেকে ভালো সুদের হার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবেন, বেশি পরিমান লোনের আবেদন মঞ্জুর হবে না এবং সেক্ষেত্রে জমানত হিসাবে কোল্যাটারাল প্রয়োজন হতে পারে। কোন ঋণগ্রহীতার ক্রেডিট স্কোর কম হলে তার জন্য লোন অনুমোদন করাটা ঝুঁকি হিসাবে গণ্য করা হয়।
কোন ঋণগ্রহীতার CIBIL স্কোর কম হ’লে ইনস্ট্যান্ট লোন অনুমোদনের ক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠবে। কিন্তু উদ্বিগ্ন হবার কিংবা ভয় পাবার কিছু নেই। কিছু কিছু আর্থিক অভ্যাস বদলে ফেললেই ক্রেডিট স্কোরের উন্নতি হতে পারে - নিয়মিত বকেয়া পরিশোধ করা, পুরানো ধারবাকি মিটিয়ে দেওয়া, মাঝেমাঝে ক্রেডিট রিপোর্ট চেক করে কোন ভুল আছে কিনা দেখে নেওয়া, ইএমআই পরিশোধের জন্য অটো-ডেবিট মোড চালু করা এবং অন্য কোন ঋণগ্রহীতার সাথে যুগ্মভাবে কোন পার্সোনাল লোন না নেওয়া।
ক্রেডিট স্কোর যত কম হবে তার সাথে নেট ওয়ার্থ বা সার্বিক মূল্যও কমে যাবে। আপনার যে সব অ্যাসেট রয়েছে (বিনিয়োগ, নগদ, গৃহঋণ ইত্যাদি), তারাই আপনার নেট ওয়ার্থ। কনজিউমার ডিউরেবল লোন, বেহিসাবি ভ্যাকেশন লোন বা অন্যান্য লোন নেওয়া কমান, নাহলে আপনার ক্রেডিট স্কোর কমে যেতে পারে।
কিভাবে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করছেন সেটা আপনার ক্রেডিট স্কোরকে প্রভাবিত করবে। প্রতি মাসে নির্দিষ্ট সময়ে আপনার ক্রেডিট কার্ড বিল আর লোনের ইএমআই পরিশোধ করা জরুরী। CIBIL বিশ্লেষণ অনুযায়ী পেমেন্ট করতে দেরী হলে তাতে আপনার ক্রেডিট স্কোর ১০০ পয়েন্ট কমে যেতে পারে।
দীর্ঘদিন ধরে ধার বাকি এবং বিল অনাদায়ী রয়ে গেলে তা গ্রেস পিরিয়ড শেষ হবার আগেই পেমেন্ট করে দেওয়া উচিত। পেমেন্ট মিস হলে তা আপনার ক্রেডিট স্কোর কমিয়ে দেবে যার ফলে লোনের অনুমোদন পেতে জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে।
আপনি যদি মাঝে মাঝে ক্রেডিট রিপোর্টের উপর লক্ষ্য না রাখেন তাহলে আপনার ক্রেডিট স্কোর প্রভাবিত হতে পারে। এমন হতে পারে আপনার ক্রেডিট রিপোর্টে ভুল কিংবা ভুল রিপোর্টিং হয়ে থাকতে পারে যদি না আপনার এখনকার বিবরণ আপডেট না হয়ে থাকে।
কম CIBIL স্কোর থাকলে পার্সোনাল লোন অনুমোদন হবার সম্ভাবনা প্রায় থাকে না বললেই হয়। এক্ষেত্রে, ঋণগ্রহীতা নিজের CIBIL স্কোর বাড়ানোর এবং সময়মতো ইএমআই জমা দেবার ব্যাপারে ঋণদাতার আস্থা অর্জন করার চেষ্টা করতে পারেন। তাহলে আপনাকে আর বার বার লোনের আবেদন করে প্রত্যাখানের সন্মুখীন হতে হবে না।
আপনার CIBIL স্কোর শূন্য হলেও আপনি পার্সোনাল লোন পেতে পারেন। এটা ঋণদাতা অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। আপনি যখন CIBIL স্কোর ছাড়াই পার্সোনাল লোন পেতে চাইছেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে ঋণদাতার আস্থা অর্জন করতে হবে। এ রকম ক্ষেত্রে আপনার জব সিকিউরিটি থাকতে হবে অথবা হাই ইনকাম শ্রেণীভূক্ত হতে হবে। মাসের শেষে আপনি কিভাবে আপনার আর্থিক লেনদেন বজায় রাখেন সেটাও হাই স্কোর ছাড়াই পার্সোনাল লোন পাবার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। যদি এইসব জিনিসগুলি ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনার প্রেক্ষাপট বিচার করে এবং চাকরি/ব্যবসার স্থায়ীত্বের ভিত্তিতে আপনার পার্সোনাল লোনের আবেদন অনুমোদিত হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
বি.দ্র.: আপনার বয়স যদি ২১ থেকে ৫৮ বছর হয় এবং আপনার মাসিক উপার্জন যদি ১৫,০০০ টাকার বেশি হয়, তাহলে আপনি হিরোফিনকর্প থেকে লোন পাবার উপযুক্ত। কোন ফিজিক্যাল ডকুমেন্টেশন কিংবা মিটিং দরকার হবে না। আজই একটি পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করুন।
হিরোফিনকর্প থেকে লোন নেবার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্রাদি ও যোগ্যতামান অনেক বেশি সহজ সরল। জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন।