ফিনান্সিয়াল কোম্পানি ও ঋণদাতারা লোন অনুমোদন করার জন্য যে সব গুরুত্বপূর্ণ প্রমানপত্র চায় তাদেরই অন্যতম হ’ল প্যান কার্ড। প্যান কার্ড থেকে ঋণগ্রহীতার আর্থিক ইতিহাস জানা যায় এবং ঋণদাতাদের লোন পরিশোধ ক্ষমতা সম্পর্কে ধারনা করা যায়। ৫০,০০০ টাকা কিংবা তার বেশি পার্সোনাল লোন হলে প্যান কার্ড দাখিল করা বাধ্যতামূলক।
অফিসিয়াল CIBIL সাইটে গিয়ে নিজের ক্রেডিট স্কোর জেনে নিন। প্যান কার্ড নম্বর এন্টার করে নিজের CIBIL স্কোর জানার জন্য অনুরোধ করুন। স্কোর ৭০০ থেকে ৭৫০ সংখ্যার মধ্যে থাকলেই আপনি নিজের প্যান কার্ডের উপর লোন পাবার যোগ্য হতে পারেন, আবেদনকারীদের অন্যান্য ব্যক্তিগত বিবরণের সাথে অন্যান্য কেওয়াইসি নথিপত্রও দিতে হবে।
যদি ঋণদাতার সাথে বহু বছর ধরে দুর্দান্ত সম্পর্ক থাকে, সেক্ষেত্রে একজন ঋণগ্রহীতা আগাম-অনুমোদনপ্রাপ্ত লোনের সুবিধা পেতে পারেন, যার জন্য কোন প্রমানপত্রের প্রয়োজন হবে না। মিনি লোন বা ছোটোখাটো ঋণ আধার ও প্যান কার্ড সহ কেওয়াইসি বিবরণ যাচাই করেই অনুমোদন করা হতে পারে। আপনার প্যান কার্ড নম্বরের সাথে আপনার মোবাইল নম্বরের লিঙ্ক থাকা চাই।
হিরোফিনকর্প
ইনস্ট্যান্ট লোন অ্যাপ থেকে দ্রুত ৫০,০০০ টাকা থেকে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন পাবার জন্য চেষ্টা করে দেখুন। এটি একটি বিশ্বাসযোগ্য অনলাইন লোন প্ল্যাটফর্ম, যাকে নিয়ে এসেছে হিরোফিনকর্প, একটি ভরসাযোগ্য ফিনান্সিয়াল কোম্পানি। আসুন, ৫০,০০০ টাকা লোন পাবার জন্য তার যোগ্যতা নির্ণায়ক বিষয়গুলি দেখে নেওয়া যাক:
পার্সোনাল লোনের যোগ্যতা নির্ধারণের জন্য ঋণগ্রহীতার মাসিক উপার্জন খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। পার্সোনাল লোন দেবার ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন ঋণদাতার আলাদা মানদন্ড রয়েছে।